উচ্চ মাধ্যমিকের ইংরেজি বইয়ের প্রথম পত্রের পঞ্চম অধ্যায়ে বাংলাদেশের নারী ফুটবলারদের সাফল্যের কথা তুলে ধরা হয়েছে। তাদের সাফ্যগাঁথায় সমাজের নানা প্রতিবন্ধকতা দূর করে তহুরা, মার্জিয়ারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেয়ার কথা উল্লেখ্য করা হয়েছে।

সেই সাফল্যের গল্পগুলো তরুণ শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। পাঠ্যক্রমে তহুরা-সানজিদাদের গল্প থাকায় অন্য নারীরাও ফুটবল ও ক্রীড়াঙ্গনের প্রতি আগ্রহী হবে বলে মনে করেন নারী দলের হেড কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন, মেয়েরা ফুটবলে অনেক কষ্ট করে এই পর্যায়ে এসেছে। তাদের সেই কষ্টের গল্পগুলো অন্যদের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক হবে। বিশেষ করে অনেক নারী ফুটবলার এতে উৎসাহ পাবেন।

শিক্ষা বোর্ডের এমন চেষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মহিলা ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ। বলেন, এটি অত্যন্ত প্রশংসনীয় উদ্যোগ। সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানাই। আমার অনুরোধ থাকবে মাধ্যমিক পর্যায়েও নারী ফুটবলারদের বিষয়টি তুলে ধরার।

 

কলমকথা/সাথী